মৌলবাদীর অত্যাচারে একটি পরিবারের করুন অবস্থা
বিশেষ প্রতিবেদকঃ বেসরকারী মহিলা উন্নয়ন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা এবং নির্বাহী পরিচালক মীর শরীফ, মীর সৈয়দ “ওলামা সংগঠন”নামক একটি অনিবন্ধিত সংগঠন তার জীবন-নাশের হুমকি দিয়ে তার এন.জি,ও বন্ধ করাতে বাধ্য করে। কারণ তার এই প্রতিষ্ঠানটি ছিল মহিলাদের জীবন যাপনের মান উন্নয়নের সংস্থা , আর এটাই ছিল মৌলবাদদের বাধার মুল কারণ।
তারপর মীর শরীফ জীবন বাঁচানোর তাগীতে তার স্ত্রী এবং তিন সন্তানকে অজ্ঞাত স্থানে রেখে পালিয়ে লিবিয়ায় যেতে বাধ্য হয়। যাবার কিছুদিনের মধ্যেই লিবিয়াতে শুরু হয় যুদ্ধ, যুদ্ধবিধ্বস্ত লিবিয়া থেকে জীবনের ঝুকি নিয়ে সাগর পথে সভ্য এবং মানবাধিকারের দেশ ইটালীতে পাড়ি জমায়।
সে দেশের একটি মানবাধিকার সংগঠন দীর্ঘদিন যাবত তাকে একটি আশ্রয়ন কেন্দ্রে আশ্রয় প্রদান করে। তারপর দীর্ঘ সাড়ে চার বছর অতিবাহিত হয়ে গেছে,এখন পর্যন্ত সে ইতালীর Residents permit পায় নাই। আর সেই কারণে সে ইতালীর সকল সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে আছে।
এদিকে অর্থ অভাবে মীর শরীফের তিন সন্তানের লেখাপড়া বন্ধ হতে চলেছে। শরীফের পরিবার জানায়, “ওলামা সংগঠনটি মাঝেমধ্যে মীর শরীফ দেশে ফিরেছে কি না খোঁজখবর নিয়ে, তাদেরকে হুমকি দেয়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, উক্ত প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা এবং নির্বাহী পরিচালক মীর শরীফ, ২০১২ সালের অক্টোবর থেকে এই প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে মহিলাদের স্বাস্থ্যসেবা এবং দারিদ্র বিমোচন কল্পে স্বল্প মুনাফায় ঋণ প্রদান করতেন। এই জনসেবা প্রতিষ্ঠানটি এক বছরের অধিক সময় ধরে এধরণের সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করতে সক্ষম হয়েছিল।
তারপর মীর শরীফ জীবন বাঁচানোর তাগীতে তার স্ত্রী এবং তিন সন্তানকে অজ্ঞাত স্থানে রেখে পালিয়ে লিবিয়ায় যেতে বাধ্য হয়। যাবার কিছুদিনের মধ্যেই লিবিয়াতে শুরু হয় যুদ্ধ, যুদ্ধবিধ্বস্ত লিবিয়া থেকে জীবনের ঝুকি নিয়ে সাগর পথে সভ্য এবং মানবাধিকারের দেশ ইটালীতে পাড়ি জমায়।
সে দেশের একটি মানবাধিকার সংগঠন দীর্ঘদিন যাবত তাকে একটি আশ্রয়ন কেন্দ্রে আশ্রয় প্রদান করে। তারপর দীর্ঘ সাড়ে চার বছর অতিবাহিত হয়ে গেছে,এখন পর্যন্ত সে ইতালীর Residents permit পায় নাই। আর সেই কারণে সে ইতালীর সকল সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে আছে।
এদিকে অর্থ অভাবে মীর শরীফের তিন সন্তানের লেখাপড়া বন্ধ হতে চলেছে। শরীফের পরিবার জানায়, “ওলামা সংগঠনটি মাঝেমধ্যে মীর শরীফ দেশে ফিরেছে কি না খোঁজখবর নিয়ে, তাদেরকে হুমকি দেয়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, উক্ত প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা এবং নির্বাহী পরিচালক মীর শরীফ, ২০১২ সালের অক্টোবর থেকে এই প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে মহিলাদের স্বাস্থ্যসেবা এবং দারিদ্র বিমোচন কল্পে স্বল্প মুনাফায় ঋণ প্রদান করতেন। এই জনসেবা প্রতিষ্ঠানটি এক বছরের অধিক সময় ধরে এধরণের সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করতে সক্ষম হয়েছিল।
No comments